মুক্তিযুদ্ধকে যারা অস্বীকার করতে চান তাদের সমুচিত জবাব দিতে হবে : কাজী মনির

যুগের চিন্তা রিপোর্ট
প্রকাশ: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০০ এএম

মুক্তিযুদ্ধকে যারা অস্বীকার করতে চান তাদের সমুচিত জবাব দিতে হবে : কাজী মনির
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মনিরুজ্জামান মনির বলেছেন, আমি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ করেছি, সেই কারনেই এই বাংলাদেশে আর একটি যুদ্ধ হয়েছে জুলাইয়ে। যদি বাংলাদেশ না হতো তাহলে কোথায় যুদ্ধ হতো। আজকে যারা মুক্তিযুদ্ধকে প্রহসন করে খাটো করতে চায়, বিভিন্নভাবে জাতির সামনে অপদস্ত করতে চায় তাদেরকে আমি বলতে চাই একাত্তরে আমি যেমন যুদ্ধ করেছি, গিয়াস যেমন যুদ্ধ করেছে , আবার সেই দিন কিছুলোক স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছেন কারা করেছেন, সেটা আমরা জানি।
আমি মনে করি যারা স্বাধীনতা বিরোধীতা করেছেন একাত্তরে তারাই আজকে প্রহসন করে মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করতে চান, তাদেরকে ঘুরিয়ে-পেচিয়ে জাতির সামনে সমুচিত জবাব দিতে হবে। গতকাল জেলা বিএনপির আয়োজিত সভায় তিনি এসব বলেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কর্মীরা,শহীদ জিয়ার সৈনিক,শহীদ জিয়া মুক্তিযুদ্ধের ঘোষনা করেছেন, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন এই দেশের মানুষের গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছেন, পত্র-পত্রিকার লেখার অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন।আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিন তিন বারের নির্বাচিত সফল সাবেক প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনে আপোষহীন নেত্রী খেতাব পান।
শত সমস্যার মধ্যেও এদেশ ছেড়ে যায়নি।এই মানুষকে এই মাটিকে ভালোবেসে তিনি পড়েছিলেন। সেই নেত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আমরা বলব তুমি আমাদের ছিলে, তুমি আমাদের আছো,তুমি আমাদের থাকবে, তোমার নেতৃত্বে চলবে এই বাংলাদেশ। আরেকটি কথা স্পষ্ট করে বলতে চাই আমাদের নেতা তারেক রহমান ৩১ দফা দাবি পেশ করেছেন।
আমাদের নেতা বলেছেন এই দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে আমার ভোট আমি দিব, যাকে খুশি তাকে দিব এই স্লোগান বাস্তবায়নের জন্য এই নির্বাচন।জনগনের ভোটের অধিকার জনগনকে ফেরত দিতে হবে। মানুষ যাকে খুশি তাকে নির্বাচিত করবে। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা চাই।আজকের দাবি একমাত্র দাবি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে নিবচনের নিদিষ্ট তারিখ দিয়ে জনগণকে জানাতে হবে। আমরা নেতাকর্মীরা গনতান্ত্রিক আন্দোলনে ষোলো-সতেরো বছর ধরে আন্দোলন করেছি। তাই আমরা জীবনদান ও রক্তদানকে স্বীকার করে আমরা গণতন্ত্র বিশ্বাস করি।