বন্দরে মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী
বন্দর প্রতিনিধি
যুগের চিন্তা
প্রকাশিত : ০৭:৫৯ পিএম, ১০ মার্চ ২০২৩ শুক্রবার
বন্দরে মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী দমনের উদ্যোগ নেই এতে চরম ভোগান্তিতে দিন যাপন করছে নাসিক বাসী। দিন দিন অসুস্থতার হারও বেড়ে চলছে বলে জানতে পারা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানতে পারা যায় বছরের এই সময়টা মশা বেশি বৃদ্ধি পায় যার ফলে মশার উপদ্রবটা বেশি। এ মশা দমনের জন্য যে পরিমান ঔষধ দেওয়া প্রযোজন তা দেওয়া হচ্ছে না বলে জানান এলাকাবাসী। এব্যাপারে ডালিম হায়দার ও তার পরিবার বলেন বর্তমানে মশার উপদ্রব এতো বেশি কয়েল জালিয়েও মশা দূর করা যায় না।
যার ফলে সারাক্ষন মশারি টানিয়ে রাখতে হয়। মশা বৃদ্ধি হলে প্রতি বছরই দেখা যেতো মশার ঔষধ দেওয়া হতো এ বছর তাও ঠিক মত দিচ্ছে না। সিটির আওতায় বসবাস করে যদি এটুকু সুবিধা না পাওয়া যায় তাহলে কি লাভ হলো সিটি কর্পোরেশন হয়ে। এব্যাপারে একাধিক ব্যক্তি বলেন, মশা বৃদ্ধি হবেনা কেন নগড় জুরে মশা তৈরির কারখানা ময়লা আবর্জনা যার কারনে মশা উৎপাদন হয়। ময়লা আবর্জনার মধ্যে সব সময় মশা দমনের ঔষধ দেওয়া হয় যাতে মশা বৃদ্ধি না হয়।
আমাদের সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা: সেলিনা হায়াৎ আইভি নগর জুড়ে উন্নয়নের জোয়ার ভাসালেও ছোট বিষয় গুলি তিনি এড়িয়ে যান যেটা এক সময় বড় ধরনের সমস্যার রূপ নেয় যেমন মশার ঔষধ দেওয়া একটা সাধারণ বিষয় কিন্তু দিচ্ছে না যার ফলে প্রতিনিয়ত অসুস্থ হয়ে পরছে সাধারণ মানুষ। আমাদের কাউন্সিলরা বন্দরে থেকেও তাদের চোখে কি এই সমস্যা গুলি পরে না? তারা শুধু রাস্তা নিয়েই আছে, আমাদের মনে হয় রাস্তা ড্রেনের উন্নয়নের কাজে ফয়দা নেওয়া যায় কিন্তু মশার ঔষধ দিলেতো ফয়দা নেওয়া যায়না তাই তারা এবিষটি এড়িয়ে চলেন।
এব্যাপারে ২১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: শাহিন মিয়া বলেন, আমার ওয়ার্ডে প্রতিদিন মশার ঔষধ দেওয়া হয়। তারপরও কেন মশা উপদ্রব কমছেনা বলতে পারি না। আমি এ বিষয় নিয়ে আমাদের মেয়র ডা: সেলিনা হায়াৎ আইভী আপার সাথে আলাপ করবো যেনো ঔষধের পরিমান বাড়িয়ে দেওয়া যায়। এ ব্যাপারে ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুলতান আহম্মেদের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন না।
এস.এ/জেসি