শুক্রবার   ২২ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ৭ ১৪৩১   ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

কিছুতেই মিলছে না স্বস্তি

যুগের চিন্তা রিপোর্ট

যুগের চিন্তা

প্রকাশিত : ১০:০৭ পিএম, ১৮ মে ২০২৪ শনিবার


স্বস্তির লক্ষণ দেখাই যাচ্ছে না বাজারে। সাধারন জনগনের মতে কিছু দিন পর ডিম চোখে দেখাও সম্ভব হবে কিনা এ নিয়ে সংকায় আছেন তারা। এদিকে পেয়াজের দাম নতুন করে বাড়তে দেখা গেছে। নিত্যপণ্যের বাজারে তরিতরকারী ছাড়াও বিভিন্ন মসলার দাম  আগের তুলনায় অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। দাম কমানোর নানা সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরও কিছুদিন পর একি পরিস্থিতিতে নেমে আসে।

 

 

 চড়া দাম হওয়ার কারনে  সরবরাহ সংকটের অজুহাত দিয়ে চলছে বিক্রেতারা। বাজারে সর্বনিম্ন সবজির দাম এখন ৬০ টাকা। বাজারে টমেটো ৮০ টাকা কেজি, বেগুন ১০০-১২০ টাকা কেজি। পেপে কেজিপ্রতি ৮০ টাকা, চালকুমরা ৭০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে এবং লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা দরে।

 

 

মাছ-মাংসের দাম বাড়তি হওয়ায় নিম্ন-মধ্যবিত্তদের একমাত্র বরসা যেখানে ডিম, সেটির দামও একলাফে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সপ্তাহে যে ডিমের হালি ছিল ৪৫ টাকা দরে বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা হালি। নামে মাত্র সবজির দাম কমলেও হঠাৎ বেড়েছে কাঁচামরিচের দাম। প্রতিকেজি কাচাঁমরিচ ১৭০-১৮০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

 

 

আমদানিকৃত পেয়াজ দেশে আসা শুরু করলেও কমছে না দাম। কেজিপ্রতি পেয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকা দরে। অন্যদিকে মুরগির বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বর্তমানে ব্রয়লার মুরগির দাম ২০ টাকার নিচে নামেনি। কক মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকায়। এদিকে গরুর মাংস কিছুদিন আগে ৭৮০-৮০০ টাকা করে বিক্রি হলেও বর্তমানে তা আবার ৭৮০ টাকাতেই বিক্রি করছে।

 

 

আর কখনো কম দামে কিছু পাবেন নাকি পাবেন না এ নিয়ে ক্রেতাদের আশঙ্কা।পন্যের দাম কোনোভাবেই কমছেনা, এতে করে চাপ বেড়েই চলছে তাদের উপর।  ক্রেতারা মাছ কিনতে গিয়েও রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে। এর মধ্যে রুই বিক্রি হচ্ছে ৪০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত।  কাতলা ৩৫০ টাকা, তেলাপিয়া বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকায় এবং ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫০০-১৭০০ টাকা দরে।    এন. হুসেইন রনী  /জেসি