Logo
Logo
×

বিশেষ সংবাদ

সাংবাদিক জীবনের বাসায় আওয়ামী ক্যাডাররা আশ্রয়ে ছিল, ১১ মার্চ পালিয়ে তারাবীর নামাজের সময় পালিয়ে যায় তারা

Icon

যুগের চিন্তা রিপোর্ট

প্রকাশ: ১৪ মার্চ ২০২৫, ১২:০০ এএম

সাংবাদিক জীবনের বাসায় আওয়ামী ক্যাডাররা আশ্রয়ে ছিল, ১১ মার্চ পালিয়ে তারাবীর নামাজের সময় পালিয়ে যায় তারা

জীবনের বাসায় আওয়ামী ক্যাডাররা আশ্রয়ে ছিল, ১১ মার্চ পালিয়ে তারাবীর নামাজের সময় পালিয়ে যায় তারা

Swapno

গডফাদার শামীম ওসমানের শিষ্য ফতুল্লার গাবতলি এলাকার রফিকুল ইসলামন জীবনের বাসায় আওয়ামী ক্যাডাররা ৫ আগস্টের পর থেকে আশ্রয় নিয়েছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। এনায়েতনগর ৯নং ওয়ার্ড ইউনিয়নের বাসিন্দা ও ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস.এম  আব্দুল্লাহ খান জানান,  গত মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাত সাড়ে ৭টা থেকে রাত ৯ টা অর্থাৎ যখন সবাই তারাবি পড়ে তখন  তার বাড়ি থেকে তার গাড়িতে ৪-৫ টা বড় লাগেজ বের হতে দেখেছে এবং মাস্ক পরা একজনকে সন্দেহজনকভাবে বের হতে দেখেছে। এলাকাবাসী  আওয়ামী দোসরদের বের হতে দেখার সন্দেহ পোষণ করছে। তারা বলেন, তিনি (জীবন) হয়তো আওয়ামী দোসরদের  আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছে।তবে এখন তিনি নিজেই বিপদে আছেন তাই হয়তো তাদের বের করে দিয়েছেন। তারা বলেন সিসিটিভি ফুটেজ  চেক করলে  আসল ঘটনা পাওয়া যাবে। সে পুনরায়  গাবতলীতে আওয়ামী দোসরদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সব ধরনের কাজ করছে। আমি আপনাদের মাধ্যমেই জিনিসটা প্রকাশ করতে চাই। 


তিনি বলেন, সাংবাদিক জীবন সাহেব যা যা করতেছে সম্পূর্ণ সে আধিপত্য বিস্তার করার জন্য। তার একটি সন্ত্রাসী বাহিনী আছে, কিছু বহিরাগত লোক আছে যাদের ফোন দিলে তার বাড়িতে দৌড়ে আসে।তার মাসোয়ারা দিয়ে যায়। প্রতি মাসে মাসে দফায় দফায় মিটিং করে। জুলাই এবং আগস্টের ভিডিও ফুটেজ খোঁজ নিলে দেখা যাবে এখানে কামরুল মেম্বার, ফুটবল মনির, জামাই কামরুল এবং এই এলাকার যারা আধিপত্য বিস্তার করেছিলো ছিল  তারা দেশীয় অস্ত্র আগ্নেয়াস্ত্রসহ বাংলা অস্ত্র নিয়ে তারা এখানে কি করছে সেটা অনেকেই দেখেছে। এই গুলি সম্পর্কে আপনাদের মাধ্যমে আমি জানাতে চাচ্ছি। বাংলাদেশ সরকার এবং প্রশাসনের কাছে এই জিনিসটা সম্পর্কে  আমি হস্তক্ষেপ কামনা করছি। পুনরায় তদন্ত করা হোক। জুলাই এবং আগস্টের ভিডিও ফুটেজ গুলি  চেক করা হোক। তারা বলবে যে এই ক্যামেরা খারাপ। আসলে এই জীবন কামরূল মেম্বার ও সন্ত্রাসী ফুটবলার মনিরকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছেন।  শামীম ওসমান এর নাম ব্যবহার করে  মসজিদের কমিটি করছে। কথায় কথায় শামীম ওসমান, আজমেরী ওসমান এইসব কথা। আপনাদের মাধ্যমে সরাসরি প্রশাসনের কাছে আমি বলতে চাচ্ছি যে, জুলাই এবং আগস্টের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করতে। তারা সরাসরি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাথে জড়িত।


ওয়ার্ডের সভাপতি, সেক্রেটারি এবং যারা আছে তারা সরাসরি জড়িত। কারণ আমার নিজের চোখে দেখা। একটা বাড়ির ভিতরে আমি লুকিয়ে ছিলাম তাদের ভয়ে। আমি সারারাত আমাদের বাড়িতে থাকতে পারিনি ঠিকমতো। আমাদের বাড়িঘরে থাকতে দেয় নাই তারা। ওইখানে মোবাইলের ভিতরে তারা দেখে যা। ক্যামেরার মারফত কইতাছে দেখি এখানে দাঁড়ায়ে থাকে। ঐ আব্দুল্লা কি ঐ নতুনবাজার দাড়িয়ে আছে তার। পেটুয়া বাহিনী গুলি রাখছে। বাড়িঘরে থাকতে পারি নাই।আমরা চাই অবিলম্বে গাবতলী মসজিদ কমিটি ভেঙ্গে  পুনরায়  কমিটি করা হোক। জীবন একটা আতঙ্কের নাম। মানুষদের  জিম্মি করে রাখছে সে।এ মাদক ব্যবসায়ীদের শেল্টার দেয়। কেউ তাকে মাসোহারা না দিলে তার বিরুদ্ধে নিউজ করে।

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher
ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন