খাদ্যসরবরাহ ট্রাকে হামলা করে একসৈন্য ও দুই রাজাকারকে হত্যা করা হয়
বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন শিকদার
প্রকাশিত: ৩০ ডিসেম্বর ২০২২
একাত্তরে ডিসেম্বর মাসে আমরা মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানীদের পরাজিত করে বিজয় অর্জন করেছিলাম। নতুন প্রজন্মকে মহান মুক্তিযুদ্ধের কথা তুলে ধরার জন্য এই বিজয়ের মাসে ‘দৈনিক যুগের চিন্তা’য় একাত্তরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অপারেশনের কাহিনী তুলে ধরা হচ্ছে। আজ ছাপা হলো বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন শিকদারের লেখা পাকিস্তান বাহিনীর খাদ্য সরবরাহ ট্রাকে হামলার কাহিনী।
বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন শিকদার : মুক্তিযুদ্ধকালে ভারত থেকে প্রশিক্ষন নিয়ে আমাদের গ্রুপের মুক্তিযোদ্ধারা জালকুড়িতে অবস্থান করছিলাম। গ্রুপের প্রায় সবাই ছিলাম জালকুড়ি গ্রামেরই ছাত্র-যুবক। আমাদের গ্রুপে আমি ছাড়াও ছিলেন আমির আলী ডাক্তার, আফতাবউদ্দিন দেওয়ান, সিরাজ, আবদুর রহমান, হাশেম প্রমুখ। আমরা একই সঙ্গে জালকুড়ি থেকে আগরতলায় গিয়েছিলাম মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং নেয়ার জন্য। ফিরে এসে একই সঙ্গে অবস্থান করে পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে একের পর এক অপারেশন করেছি।
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পরপরই পাকিস্তান বাহিনী বড় একটি ক্যাম্প স্থাপন করে আমাদের পাশের এলাকা আদমজী জুট মিলে। আদমজী জুট মিলে আমাদের এলাকার অনেক লোক কাজ করতো। পাকিস্তান বাহিনী আদমজী মিলের ক্যাম্প থেকে বেরিয়ে আশপাশের এলাকায় গিয়ে সাধারণ মানুষের উপর চরম নির্যাতন করতো। মানুষের বাড়িঘর জ্বালিয়ে পূড়িয়ে দেয়া থেকে শুরু করে এমন কোন অত্যাচার নেই যা পাকিস্তান বাহিনী করেনি। অনেক সময় বিভিন্ন এলাকা থেকে মেয়েদের ধরে আদমজী ক্যাম্পে নিয়ে নির্যাতন করতো। তখন পাকিস্তান সেনাদের পক্ষ হয়ে কাজ করতো আদমজী বিহারী কলোনীর বিহারীরা। তারা বিভিন্ন এলাকা থেকে মুক্তিযোদ্ধা সন্দেহে যুবক বয়সের লোকদের ধরে আদমজী মিলে এনে নির্যাতন করে মেরে ফেলতো। পরে লাশ শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলে দিত। নদীর পানির স্রোতে সে লাশ ভেসে মুন্সিগঞ্জ পর্যন্ত চলে যেতো। নদীতে লাশ ভাসতে দেখে মানুষ ভয় পেয়ে যেতো।
আমরা তখন সারাক্ষনই চিন্তা করতাম কোথায় কিভাবে পাকিস্তান সেনাদের উপর হামলা করা যায়, কিভাবে তাদের ব্যতিব্যস্ত করে ভয়-ভীতি-আতংকের মধ্যে রাখা যায়। আমাদের আশেপাশে কোন কোন এলাকায় পাকিস্তান সেনাদের ক্যাম্প আছে সে সম্পর্কে আমরা খোজ-খবর রাখতাম। এক পর্যায়ে আমরা আদমজীর সেনা ক্যাম্পের পাকিস্তানী সৈন্যদের বিরুদ্ধে অপারেশন করার সিদ্ধান্ত নেই। কি ধরনের অপারেশন করা যায় তা নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে আমাদের মাথায় একটি পরিকল্পনা আসে। তখন আদমজী ক্যাম্পে থাকা পাকিস্তান সেনাদের খাবার-দাবারের জন্য চাল, ডাল, তেল, চিনি, আটাসহ বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সরবরাহ করা হতো। প্রতিদিন একটি ট্রাকে করে সে খাদ্যসামগ্রী আদমজীতে আনা হতো। সে খাদ্যসামগ্রী পাহারা দিয়ে নিয়ে আসতো কয়েকজন সেনা সদস্য ও রাজাকার। আমরা চিন্তা করলাম আদমজীর পাকিস্তান সেনাদের এই খাদ্যসামগ্রী সরবরাহ যদি বন্ধ করে দিতে পারি তবে একটি বড় কাজ হবে। এরপরই আমরা সিদ্ধান্ত নেই, আদমজীর খাদ্যসামগ্রী সরবরাহের গাড়িতে হামলা করে সৈন্যদের মারবো আর খাদ্য সামগ্রী লুট করে নিয়ে আসবো।
সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে আমরা কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা আদমজী মিলের শ্রমিকের পোশাক পড়ে সে এলাকায় ঘোরাঘুরি করে রেকি করি। রেকি করে কিভাবে অপারেশন করা হবে তার বিস্তারিত পরিকল্পনা চূড়ান্ত করি। একই সময় যে রাজাকাররা খাদ্যসমাগ্রীর ট্রাক ক্যান্টনমেন্ট থেকে পাহারা দিয়ে আদমজীতে নিয়ে আসতো তাদের কয়েকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাদের মধ্যে দু’জন আমাদের সহযোগিতা করতে রাজী হয়। একদিন জালকুড়ি থেকে আমরা বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা অস্ত্র নিয়ে সিদ্দিরগঞ্জ পুলের আশপাশে অবস্থান নেই।
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে আদমজীর সৈন্যদের জন্য খাদ্যসামগ্রী বহনকারী ট্রাক ডেমরা হয়ে সিদ্দিরগঞ্জ পুলে আসার পর আমরা চারদিক থেকে হামলা করি। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে সেদিন সেই ট্রাকে মাত্র একজন পাকিস্তানী সৈন্য ছিল। আর ছিল চারজন রাজাকার। রাজাকারদের দুজন আমাদের সহযোগিতা করার কথা দিয়েছিল। আমরা অতর্কিতে হামলা করে ওদের আত্মসমর্পন করার নির্দেশ দেই। রাজাকাররা আমাদের নির্দেশ মতো হাত তুলে আত্মসমর্পন করে। কিন্তু ট্রাকে থাকা একজন পাকিস্তান সেনা আমাদের উপর পাল্টা হামলা করতে চাইলেও ব্যর্থ হয়। আমরা তাকে ধরে সঙ্গে সঙ্গে গুলী করে মেরে ফেলি। পরে তার লাশ সড়কের পাশের এক পুকুরে কচুরীপানা দিয়ে ঢেকে রাখি। সে লাশ পরে পাকিস্তানীরা আর খুজে পায়নি।
এদিকে, এই অপারেশন চলার সময় আশপাশের এলাকা থেকে অনেক মানুষ সিদ্দিরগঞ্জ পুলের কাছে এসে জড়ো হয়। তারাও আমাদের সহােগিতা করে। একই সময় চার রাজাকারের মধ্যে যে দুজন আমাদের সহযোগিতা করেছিল সেই দুজনকে ছেড়ে দেয়া হয়। তাদের আমরা নিজ এলাকায় চলে যেতে বলি। অন্য দুই রাজাকারকে ধরে বিলের মধ্যদিয়ে হাটিয়ে জালকুড়িতে নিয়ে আসার সময় উত্তেজিত মানুষ পিটিয়ে মেরে ফেলে। ট্রাকে থাকা খাদ্যসামগ্রী আমরা সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিতরণ করে দেই। অপারেশন শেষ হওয়ার পর আমরা রাজাকার ও সৈন্যের কাছে থাকা দুটি রাইফেল, একটি স্টেনগান পাই। সে অস্ত্র আমরা রাজকুড়িতে আমাদের গোপন ক্যাম্পে নিয়ে আসি।
সেই অপারেশনের পর আদমজী ক্যাম্প থেকে পাকিস্তান সৈন্যরা বেরিয়ে এলাকায় ব্যাপক অত্যাচার নির্যাতন করে, বাড়িঘর আবার পূড়িয়ে দেয়। তবে আমাদের একটি লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল। তা হলো, সেই অপারেশনের পাকিস্তানী সেনাদের জন্য ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে আর খোলা ট্রাকে খাদ্যসামগ্রী আনা হতো না। সৈন্যরা সামরিক গাড়ী নিয়ে পাহারা দিয়ে খাদ্যসমাগ্রী আনতো। এছাড়াও সেই অপারেশনের পর পাকিস্তানী সেনারা ভালভাবে বুঝে যায় যে, তাদের আশপাশেই এখন মুক্তিযোদ্ধারা অবস্থান নিয়ে আছে। আগের মতো অত্যাচার নির্যাতনও তারা আর করতে সাহস পায়নি। বরং তাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিয়েই তারা চিন্তিত হয়ে পড়েছিল। এতে মুক্তিযোদ্ধাদের চলাফেরা আরো সহজ হয়ে গিয়েছিল।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি তোলারাম কলেজের বিএ ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র ছিলাম। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আমাদের এলাকায় ছাত্র-যুবকদের মধ্যে যুদ্ধের প্রশিক্ষন নিতে ভারত চলে যাওয়ার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। পাকিস্তান বাহিনী নারায়ণগঞ্জে প্রবেশ করে ২৮ মার্চ। এর আগে নারায়ণগঞ্জের বিক্ষুব্দ ছাত্র-জনতা ফতুল্লার পঞ্জবটিতে ব্যরিকেড দিয়ে এবং অস্ত্র দিয়ে গোলাগুলী করে পাকিস্তান বাহিনীর নারায়ণগঞ্জে প্রবেশ প্রতিরোধ করতে চেষ্টা করে। এভাবে পাকিস্তান বাহিনীকে একদিন ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব হয়েছিল। কামান-মেশিনগান নিয়ে অনবরত গোলাগুলী করতে করতে পাকিস্তান বাহিনী ২৮ মার্চ নারায়ণগঞ্জ শহরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়। শহরে প্রবেশকরেই তারা গণহত্যায় মেতে ওঠে। যাকে যেখানে পেয়েছে গুলী করে হত্যা করেছে। এর আগেই শহরের অধিকাংশ মানুষ শহর ছেড়ে গ্রামের দিকে পালিয়ে যায়। আমাদের জালকুড়ির বেশ কয়েকজন ছাত্র-যুবক সেই সময়ই ভারতে চলে যায়। তারা ভারতে মুক্তিযুদ্ধে প্রশিক্ষন শুরুর খবর নিয়ে এলাকায় ফিরে এসে অন্যদের ভারতের গিয়ে প্রশিক্ষন নিতে অনুপ্রেরনা দেয়। এরপরই একে একে অনেকেই ভারত চলে যায়।
আমি যে দলের সঙ্গে ভারত যাই, সে দলে ছিলেন আমির আলী ডাক্তার,সিরাজ, আফতাবউদ্দিন দেওয়ান, হাসেম, আবদুল রহমান প্রমুখ। আগরতলায় গিয়ে আমরা প্রথমে হাপানিয়া ক্যাম্পে উঠি। একদিন পর আমরা আগরতলা শহরে গিয়ে নারায়ণগঞ্জের এমপি জোহা সাহেব ও এমএলএ আফজাল সাহেবের সঙ্গে দেখা করি। আমরা যুদ্ধের প্রশিক্ষন নিতে এসেছি শুনে তারা খুব খুশি হন। আমরা তাদের অনুরোধ করি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের প্রশিক্ষনে পাঠানোর জন্য। জোহা সাহেব ও আফজাল সাহেব আমাদের সান্তনা দিয়ে খুব তাড়াতাড়ি আমাদের যুদ্ধের প্রশিক্ষনে পাঠানোর আশ্বাস দেন। আফজাল সাহেব আমাদের সবাইকে একশ’ করে টাকা দেন। সেই টাকা নিয়ে আমরা হাপানিয়া ক্যম্পে ফিরে আসি। ২/৩দিন পরই আমাদের প্রশিক্ষনের জন্য পালাটানা ক্যাম্পে পাঠানো হয়। সেখানে আমাদের ১০ দিন প্রশিক্ষন দেয়া হয়। এরপর আমাদের আরো প্রশিক্ষনের জন্য বাঘমারা ক্যাম্পে পাঠানো হয়। সে ক্যম্পে আরো ১৪/১৫ দিন প্রশিক্ষন দেয়া হয় আমাদের। আমাদের সব ধরনের হাল্কা অস্ত্র চালানো, গ্রেনেড নিক্ষেপ করা, বিস্ফোরক ব্যবহার করা - ইত্যাদি প্রশিক্ষন দেন বাংলাদেশ ও ভারতীয় সেনা কর্মকর্তারা।
অস্ত্র প্রশিক্ষন শেষ হলে আমাদের মধ্যে এক ধরনের আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। মনে হয় আমরা এখন যুদ্ধ করতে পারবো। এখন পাকিস্তানীরা আমাদের উপর হামরা করলে আমরাও পাল্টা হামলা করতে পারবো। বুক ভরা সাহস ও আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা দেশে নিজ এলাকায় ফিরে আসি। আসার সময় আমাদের বেশ কয়েকটি অস্ত্র, গ্রেনেড ও গোলাবারুদ দিয়ে দেয়া হয়। সেসব অস্ত্র দিয়ে আমরা বেশ কিছুদিন আমাদের এলাকায় পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে অপারেশন করি। এভাবে একের পর এক অপারেশন করতে করতেই আমরা বিজয়ে দ্বারপ্রান্তে চলে আসি। পাকিস্তানী সৈন্যরা মুক্তিযোদ্ধা ও যৌথবাহিনীর কাছে মার খেতে খেতে একসময় আত্মসমর্পন করতে বাধ্য হয়। তখনই বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাড়ায়।
মুক্তিযুদ্ধে বিজয় ও স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে এসেছি আমরা। কিন্তু আজও আমাদের মনে ভেসে ওঠে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার স্মৃতি। আমি সে যুদ্ধের একজন যোদ্ধা ছিলাম সেটা ভাবতেই গর্বে আমাদের বুক ভরে যায়।
এস.এ/জেসি
- কিশোর গ্যাং নির্মূলে নীরব ফতুল্লা থানা
- বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না :দ্য ইকোনমিস্টকে ড. ইউনূস
- নারায়ণগঞ্জে শহীদ ৩০ জন, আহত ৩৮৫
- সাড়ে ৫ বছর পর পূর্ণাঙ্গ হতে যাচ্ছে যুবদলের কমিটি
- ৩’শ শয্যা হাসপাতালে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সের রামরাজত্ব
- ওসমান লুটেরাদের শাসনের অবসান
- প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বুয়েট শিক্ষার্থী নিহত
- পতনের অপেক্ষায় ওসমান দোসররা
- উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
- প্রশাসনের নীরবতায় ফুটপাত-সড়ক দখলে হকাররা
- বিষন্ন হাতেম, তদন্ত শুরু করেছে গোয়েন্দারা
- শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় জমজমাট না.গঞ্জ ক্লাব নির্বাচন
- ‘মাথা চলে গেছে কিন্তু লেজ রয়ে গেছে’
- শীঘ্রই সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না.গঞ্জ রাইফেল ক্লাব
- বিশেষ স্থানে আদর-যত্নে দিন কাটাচ্ছেন ওবায়দুল কাদের
- রূপগঞ্জে জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিজয় র্যালি
- ফতুল্লা থানা বিএনপির বিজয় র্যালী
- আশার নেতৃত্বে বিজয় র্যালি
- সাবেক সংসদ সদস্য ও নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এসএম আকরাম মারা গেছেন
- বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতির বীর সন্তানদের স্মরণ
- বিজয় স্তম্ভে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ
- জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের কথা জানালেন ড. ইউনূস
- বিজয় দিবসে দেখা নেই দাপুটে নেতাদের
- বিসিকে হাতেম গ্রুপের লঙ্কাকাণ্ড
- তারেক রহমানের নেতৃত্বে রাজপথের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবো : রোজেল
- আজ মহান বিজয় দিবস
- এবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ সাকিবের বোলিং
- আলীরটেক-বক্তাবলীতে আলু চাষে ব্যস্ত কৃষকরা
- ছাত্র জনতার আকাঙ্খা পূরণ করতে পারলেই আমরা সার্থক হবো: ডিসি
- শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান যেন দলীয়করণ না হয়: গিয়াসউদ্দিন
- শীঘ্রই সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না.গঞ্জ রাইফেল ক্লাব
- বিসিকে হাতেম গ্রুপের লঙ্কাকাণ্ড
- বিশেষ স্থানে আদর-যত্নে দিন কাটাচ্ছেন ওবায়দুল কাদের
- পতনের অপেক্ষায় ওসমান দোসররা
- বিষন্ন হাতেম, তদন্ত শুরু করেছে গোয়েন্দারা
- পদে বহাল থাকতে ঝুট ব্যবসায়ী হাতেমের নানা পায়তারা
- সাবেক সংসদ সদস্য ও নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এসএম আকরাম মারা গেছেন
- বিজয় দিবসে দেখা নেই দাপুটে নেতাদের
- শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় জমজমাট না.গঞ্জ ক্লাব নির্বাচন
- ফতুল্লা থানা বিএনপির বিজয় র্যালী
- আশার নেতৃত্বে বিজয় র্যালি
- ‘মাথা চলে গেছে কিন্তু লেজ রয়ে গেছে’
- না.গঞ্জ ক্লাব নির্বাচন
আনন্দমুখর পরিবেশে ভোট চাইছেন প্রার্থীরা - প্রেসক্রিপশনে সভাপতি হয়েই দোসর হাতেমের স্ট্যান্টবাজি শুরু
- বিজয় স্তম্ভে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ
- জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের কথা জানালেন ড. ইউনূস
- আজ মহান বিজয় দিবস
- রূপগঞ্জে জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিজয় র্যালি
- তারেক রহমানের নেতৃত্বে রাজপথের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবো : রোজেল
- প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বুয়েট শিক্ষার্থী নিহত
- খোকাকে ‘ট্রাভেল ডকুমেন্ট’ দেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- সিঙাড়া ৫০ পয়সা, পরোটা এক টাকা!
- কত টাকা লাগবে হেলিকপ্টার ভাড়া করতে ?
- এক টুকরো মাংস না পাওয়া দু’ভাই এবার সবচেয়ে বড় গরুটি কোরবানি দিচ্ছে
- ৫ম উপজেলা নির্বাচন : কখন, কোথায়
- লাশের গলায় চিরকুটে লেখা ‘আমি ধর্ষক’
- বিক্ষোভে উত্তাল রাজপথ, ছাত্রদের আন্দোলন নিয়ে বললেন পার্থ
- কে এই আজিজ মোহাম্মদ ভাই!
- ঢাবির ভাইরাল হওয়া ছবিটি বাবা-ছেলের নয়
- পাঁচ ঘন্টায় পাসপোর্ট পাওয়া যাবে উন্নয়ন মেলায় !
- অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের নির্বাচনে ইব্রাহিম চেঙ্গিসের ভরাডুবি
- প্রথমে স্বামীর দুই পা কাটে, পরে দুই হাত কেটে মাথাও বিচ্ছিন্ন করে
- একটি ইলিশের দাম ১০ হাজার ৩শ টাকা !
- শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করলেন সোহেল তাজ
- তিন ওসি ও ছয় দারোগার বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তির সুপারিশ