বিশ্ব সম্প্রদায়কে নতুন বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান
মোরছালীন বাবলা, জাতিসংঘ সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের (নিউইয়র্ক) থেকে
প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
গণতন্ত্র, আইনের শাসন, সমতা ও সমৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে ন্যায়ভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক সমাজ হিসেবে আত্মপ্রকাশের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন ও সহযোগিতা ব্যাপকতর ও গভীরতর করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের সাম্প্রতিকতম ‘মুনসুন অভ্যুত্থান’ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষকে মুক্তি ও ন্যায়বিচারের পক্ষে দাঁড়াতে প্রেরণা জুগিয়ে যাবে। বাংলাদেশ সময় শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টায় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানিয়েছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-জনতা দেশের জনগণকে স্বৈরাচারমুক্ত করেছে। তারা একনায়কতন্ত্র, নিপীড়ন, বৈষম্য, অবিচার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল। তরুণদের এই সাহস ও দৃঢ়তা সবাইকে অভিভূত করেছে।
জাতিসংঘ সদর দপ্তরের জেনারেল অ্যাসেম্বলি হলে ড. ইউনূস বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং এর মাধ্যমে বাংলাদেশে সংঘটিত যুগান্তকারী পরিবর্তনের কথা তুলে ধরেন। এ ক্ষেত্রে তিনি সশস্ত্র বাহিনীগুলোরও প্রশংসা করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এখন একটি শক্তিশালী অর্থনীতি ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলাই অন্তর্র্বতী সরকারের লক্ষ্য। এজন্য তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন-সহযোগিতা ব্যাপক ও গভীরতর করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, বিশ্বের সব দেশের সঙ্গেই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বাংলাদেশ। রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা এবং পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতেও তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পর্যাপ্ত সহায়তা আশা করেন। এছাড়া ফিলিস্তিনে গণহত্যা ও জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিশ্বের নানা সংকট নিয়েও কথা বলেন ড. ইউনূস। তিনি শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য নেট কার্বন নিঃসরণ অর্জনে গুরুত্ব দেন। এই নোবেলজয়ী ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা’ প্রযুক্তি এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে মানুষের ওপর এর বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
ড. ইউনূস তার ভাষণে বলেন, জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে যে যুগান্তকারী পরিবর্তন সংঘটিত হয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতেই আজ আমি বিশ্ব সম্প্রদায়ের এ মহান সংসদে উপস্থিত হতে পেরেছি। আমাদের গণমানুষের, বিশেষ করে তরুণ সমাজের, অফুরান শক্তি আমাদের বিদ্যমান রাষ্ট্র কাঠামো ও প্রতিষ্ঠানগুলোর আমূল রূপান্তরের এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।
তিনি বলেন, আমাদের ছাত্র ও যুব সমাজের আন্দোলন প্রথমদিকে মূলত ছিল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন। পর্যায়ক্রমে তা গণআন্দোলনে রূপ নেয়। এরপর সারা পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে দেখেছে কীভাবে সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ একনায়কতন্ত্র, নিপীড়ন, বৈষম্য, অবিচার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রাজপথ এবং সামাজিক- যোগাযোগমাধ্যমে দৃঢ়ভাবে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমাদের ছাত্র-জনতা তাদের অদম্য সংকল্প ও প্রত্যয়ের মাধ্যমে একটি স্বৈরাচারী ও অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি এনে দিয়েছে। তাদের এ সম্মিলিত সংকল্পের মধ্যেই আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ নিহিত, যা এ দেশটিকে বিশ্ব সম্প্রদায়ের মাঝে একটি দায়িত্বশীল জাতির মর্যাদায় উন্নীত করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
তিনি বলেন, এই গণআন্দোলন রাজনৈতিক অধিকার ও উন্নয়নের সুবিধাবঞ্চিত বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশীদারত্ব চেয়েছিল। আমাদের জনগণ একটি ন্যায্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও কার্যকর গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে, যার জন্য আমাদের নতুন প্রজন্ম জীবন উৎসর্গ করেছিল। আমাদের এই তরুণরা যে প্রজ্ঞা, সাহস ও প্রত্যয় দেখিয়েছে তা আমাদের অভিভূত করেছে।
বন্দুকের গুলি উপেক্ষা করে বুক পেতে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল আমাদের এই তরুণরা। আমাদের মায়েরা, দিনমজুরেরা ও শহরের অগণিত মানুষ তাদের সন্তানদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নেমেছিলেন রাজপথে। ড. ইউনূস ভাষণে আরও বলেন, ১৯৭১ সালে যে মূল্যবোধকে বুকে ধারণ করে আমাদের গণমানুষ যুদ্ধ করেছিল, সেই মূল্যবোধকে বহু বছর পরে আমাদের ‘জেনারেশন জি’ (প্রজন্ম জি) নতুনভাবে দেখতে শিখিয়েছে।
এই নোবেলজয়ী অধ্যাপক বলেন, দেশকে পুনর্গঠন এবং জনগণের কাঙ্খিত রাষ্ট্রব্যবস্থা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আমাদের ওপর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অতীতের ভুলগুলো সংশোধন করে একটি প্রতিযোগিতামূলক ও শক্তিশালী অর্থনীতি এবং ন্যায়ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলাই এই মুহূর্তে আমাদের মূল লক্ষ্য। তিনি বলেন, আমাদের দেশের মানুষ মুক্তভাবে কথা বলবে, ভয়-ভীতি ছাড়া সমাবেশ করবে, তাদের পছন্দের ব্যক্তিকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে-এটাই আমাদের লক্ষ্য। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংরক্ষণ এবং সাইবার ডোমেনসহ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুসংহতকরতেও আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ যেসব আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক এবং দ্বিপাক্ষিক চুক্তির পক্ষভুক্ত, সেগুলো প্রতিপালনে আমাদের সরকার বদ্ধপরিকর। জাতিসংঘসহ বহুপাক্ষিক বিশ্বকাঠামোতে বাংলাদেশের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও অবদান অব্যাহত থাকবে। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, মর্যাদা ও স্বার্থ সংরক্ষণের ভিত্তিতে বাংলাদেশ বিশ্বের সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র, আইনের শাসন, সমতা ও সমৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক সমাজ হিসাবে আত্মপ্রকাশের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে আমি বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন ও সহযোগিতা ব্যাপক ও গভীরতর করার আহ্বান জানাই।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ মনে করে যে, শান্তি রক্ষা এবং সংঘাত মোকাবিলা জনগণের সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার মূল চালিকাশক্তি। সাম্প্রতিক বিপ্লবকালে আমাদের ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিনতম সময়ে জনগণের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা পূরণে তাদের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে আমাদের সাহসী সশস্ত্র বাহিনীগুলো আরও একবার শান্তির প্রতি তাদের অঙ্গীকার প্রমাণ করেছে।
কার্বনমুক্ত পৃথিবী গড়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এক্ষেত্রে আমি বিশ্বাস করি যে, সমগ্র বিশ্ব একসঙ্গে ‘তিন-শূন্য’র ধারণা বিবেচনা করতে পারে, যার মাধ্যমে আমরা শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নেট কার্বন নিঃসরণ অর্জন করতে পারি।
ড. ইউনূস ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, বহুমুখী সংকটে জর্জরিত বর্তমান বিশ্বে, যুদ্ধ এবং সংঘাতের ফলে ব্যাপকভিত্তিতে মানুষের অধিকার খর্ব হচ্ছে। বিশ্ববাসীর উদ্বেগ এবং নিন্দা সত্ত্বেও গাজায় গণহত্যা থামছে না। ফিলিস্তিনের জনগণের বিরুদ্ধে যে মানবতাবিরোধী অপরাধ হচ্ছে, তার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়বদ্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিনের জনগণের ওপর চলমান নৃশংসতা, বিশেষত নারী এবং শিশুদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যে নিষ্ঠুরতা বিশ্ব দেখছে, তা থেকে নিস্তারের জন্য বাংলাদেশ অনতিবিলম্বে সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাচ্ছে।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা সংকট নিরসন এবং রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসন নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পর্যাপ্ত সহায়তা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গারা যাতে নিজ দেশে স্বাধীন ও মর্যাদাপূর্ণ জীবনধারণ করতে পারে, সে লক্ষ্যে অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক প্রচেষ্টা প্রশংসার দাবিদার। এ লক্ষ্যে রোহিঙ্গারা যাতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করে তাদের নিজ ভূমি রাখাইনে ফিরে যেতে পারে, তার পথ সুগম করা দরকার। মিয়ানমারে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল অবস্থা বিবেচনায় রেখে, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে মর্যাদাপূর্ণ ও টেকসই প্রত্যাবাসনের জন্য পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করতে প্রস্তুত।
ড. ইউনূস বলেন, অবৈধ অর্থের প্রবাহ এবং উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে সম্পদের পাচার বন্ধ করা অত্যাবশ্যক। উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে পাচার হয়ে যাওয়া সম্পদ ফেরত আনার জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে হবে। আমরা আশা করি, কর ফাঁকি রোধে আন্তর্জাতিক কর কনভেনশন অতি শিগগিরই গৃহীত হবে।
বিশ্বজুড়ে অভিবাসন সংকট নিরসনেও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্যোগ কামনা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা যে নিবিড়ভাবে সংযুক্ত বিশ্বে বসবাস করছি, সেখানে অভিবাসন এবং মানুষের অবাধ প্রবাহ এক অলঙ্ঘনীয় বাস্তবতা। বাংলাদেশি নাগরিকরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন দেশে অভিবাসী হিসেবে যাচ্ছেন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এ মুহূর্তে প্রায় দেড় কোটি প্রবাসী বাংলাদেশি আছেন। সবার জন্য অভিবাসনের উপযোগিতা নিশ্চিত করতে বিশ্বসমাজকে নিরাপদ, সুশৃঙ্খল, নিয়মিত এবং মর্যাদাপূর্ণ অভিবাসনের পথ সুগম করতে হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অভিবাসীদের মানবাধিকার ও তাদের প্রতি মানবিক আচরণ নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, এ বছর আমরা জাতিসংঘের সঙ্গে বাংলাদেশের অংশীদারিত্বের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছি। গত ৫০ বছর ছিল আমাদের জন্য একটি পারস্পরিক শিক্ষণীয়, সম্মিলিত যাত্রা। সীমিত উপায়ে বাংলাদেশ বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা, ন্যায়, সমতা, মানবাধিকার, সামাজিক অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে ধারাবাহিকভাবে অবদান রেখে আসছে। আমাদের সমন্বিত প্রয়াস সত্যিকার অর্থে একটি নিয়মভিত্তিক বৈশ্বিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এ প্রসঙ্গে উদাহরণ হিসেবে আমি স্মরণ করছি ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ক্ষুদ্রঋণের ওপর গৃহীত রেজল্যুশনের কথা। সে সময় জাতিসংঘ ২০০৫ সালকে ‘ক্ষুদ্রঋণ বর্ষ’ ঘোষণা করেছিল। ফলে ক্ষুদ্রঋণ বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। একই সময়ে বাংলাদেশের উদ্যোগে গঠিত হয়েছিল ‘ফ্রেন্ডস অব মাইক্রোক্রেডিট’। ২০০১ সাল থেকে সাধারণ পরিষদের ‘কালচার অব পিস’ সংক্রান্ত বার্ষিক যে রেজল্যুশন গৃহীত হয়ে আসছে বা নিরাপত্তা পরিষদে ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’ সংক্রান্ত যে ১৩২৫ নম্বর রেজল্যুশন গৃহীত হয়েছিল, তা বাংলাদেশের বিশ্বজনীন উদ্যোগগুলোর প্রতিফলন ও অবদান।
ড. ইউনূস বলেন, আজ এই মহান বিশ্বসভায় বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে শান্তি, নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং সম্পদের সুষম বণ্টনের মাধ্যমে সবার অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার আহ্বান। সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের প্রত্যেককে আজকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে হবে কীভাবে আমরা নারী, পুরুষ, সবার জন্য আজ ও আগামীর দিনগুলোতে উদ্যোক্তা হওয়ার সমান সুযোগ সৃষ্টি এবং তাদের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে পারি।
- চাঁদাবাজির অভিযোগে তারাব পৌর বিএনপির সেক্রেটারি পিন্টু গ্রেফতার
- অবৈধ যানের, অবৈধ গ্যারেজ
- আড়াইহাজারে নিখোঁজের এক দিন পর শিশুর লাশ উদ্ধার
- শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করেছেন আবু সাঈদ
- সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- চাঁদাবাজির অভিযোগে তারাব পৌর বিএনপির সেক্রেটারি পিন্টু গ্রেফতার
- মেঘনা নদীতে অবৈধ ৫০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ
- এইচএসসির ফল মঙ্গলবার
- জলাবদ্ধতা নিরসনে উজ্জ্বলের খাল পরিষ্কার কার্যক্রম
- কৈলাশে ফিরলেন দেবী দূর্গা
- কৈলাশে ফিরলেন দেবী দূর্গা
- শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাঅষ্টমীতে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে কাশীপুর ইউনি
- দেশি-বিদেশি দর্শনার্থীদের মুখে প্রশংসা নজর কেড়েছে নারায়ণগঞ্জ
- না.গঞ্জে মুসলমানদের যেমন অধিকার, হিন্দু সম্প্রদায়ের একই অধিকার :
- মণ্ডপে মণ্ডপে বিদায়ের সুর, আজ বিজয়া দশমী
- ১৮নং ওয়ার্ড বিএনপির নেতৃত্বে পূজা মন্ডপে পরিদর্শন করেন নেতাকর্মী
- মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজদের যুবদল নেতা রুবেলের হুঁশিয়ারি
- শান্তিতে নোবেল পেল জাপানের পরমাণু অস্ত্রবিরোধী সংগঠন
- উজ্জলের নেতৃত্বে খাল পরিস্কার কার্যক্রম শুরু
- সিদ্ধিরগঞ্জে সৃষ্টি যুব সংসদের উদ্যোগে দোয়া
- সোনারগাঁয়ে ওলামায়ে কেরামদের সাথে জামায়াতের মতবিনিময় সভা
- আজ কুমারী পূজা না.গঞ্জে কুমারীর আসনে বসবে ৭ বছরের সুনন্দা
- আজ কুমারী পূজা না.গঞ্জে কুমারীর আসনে বসবে ৭ বছরের সুনন্দা
- সনাতন ধর্মাবলাম্বী পরিবারে মাঝে প্রীতি উপহার নিয়ে টিম খোরশেদ
- নারায়ণগঞ্জ জেলা ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির আহবায়ক কমিটিকে সংবর্
- রিসেট বাটন’ চাপার ব্যাখ্যা দিল প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট, যাত্রী দুর্ভোগ চরমে
- না.গঞ্জের বিভিন্ন পূজা মন্ডপে যুবদল নেতা রনির অনুদান
- না.গঞ্জের বিভিন্ন পূজা মন্ডপে যুবদল নেতা রনির অনুদান
- গডফাদাররা আজ নারায়ণগঞ্জে নেই : আইজিপি
- শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাসপ্তমীতে পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে মহানগর বিএনপ
- গডফাদাররা আজ নারায়ণগঞ্জে নেই : আইজিপি
- গোগনগরে খালেদা জিয়া ও জাকির খানের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া
- পূজার ৫ দিন মন্ডপে মন্ডপে পাহারায় থাকবে মহানগর যুবদল
- বন্দর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে নবীণ বরণ ও পুরস্কার বিতরণ
- জাকির খানের মুক্তি দাবিতে শহরে বিক্ষোভ ও সমাবেশ
- ফতুল্লায় পোশাক কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
- ছাত্র আন্দোলনে আহত রাকিবের পাশে মহানগর ছাত্রদল নেতা হিরা
- পূর্ব ইসদাইরে মালিকাধীন জমি দখলের চেষ্টা
- খানাখন্দভরা ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ পুরাতন সড়কে যেন দুর্ঘটনার ফাঁদ
- নগরীর মার্কেটগুলো জমে উঠেছে পূজোর পোশাকে
- ইসলামি খিলাফত প্রতিষ্ঠার দাবিতে নগরীতে মিছিল
- ১৮নং ওয়ার্ড বিএনপির নেতৃত্বে পূজা মন্ডপে পরিদর্শন করেন নেতাকর্মী
- না.গঞ্জের বিভিন্ন পূজা মন্ডপে যুবদল নেতা রনির অনুদান
- সোনারগাঁয়ে ওলামায়ে কেরামদের সাথে জামায়াতের মতবিনিময় সভা
- সিদ্ধিরগঞ্জে সৃষ্টি যুব সংসদের উদ্যোগে দোয়া
- না.গঞ্জের বিভিন্ন পূজা মন্ডপে বিএনপি নেতা রিয়াদের অনুদান
- আজ কুমারী পূজা না.গঞ্জে কুমারীর আসনে বসবে ৭ বছরের সুনন্দা
- নারায়ণগঞ্জ জেলা ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির আহবায়ক কমিটিকে সংবর্
- না.গঞ্জের বিভিন্ন পূজা মন্ডপে যুবদল নেতা রনির অনুদান
- সৌদি যুবরাজের মৃত্যু
- বলিভিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের কারাগারে আত্মহত্যার চেষ্টা
- যৌনপল্লী থেকে বিচারক!
- সৌদি আরবের চাঁদ দেখা নিয়ে বিতর্ক!
- পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতের বিমান হামলা : নিহত ৩শ’
- মুহাম্মদ (স.) আমার অনুপ্রেরণা : ব্রিটিশ মন্ত্রী
- ঘুমের কারণে গৃহবধূ খুন !
- ১৩৬ যাত্রী নিয়ে নদীতে বিমান
- পৃথিবীর কোথাও অতিক্রমণে তাঁর পাসপোর্ট লাগে না !
- করোনার টিকা প্রথম শরীরে নিলেন যিনি
- সৌদি আরবে গলায় ফাঁস দিয়ে বাংলাদেশীর আত্মহত্যা
- সাগরের নিচ দিয়ে চলবে বুলেট ট্রেন
- রাজপ্রাসাদ ছাড়তে হবে ব্রিটিশ রাণীকে !
- সৌদি যুবরাজের সঙ্গে মোদির বৈঠক
- আজান ও জুমার নামাজ সরাসরি সম্প্রচার, দুই মিনিট নীরবতা পালন