শনিবার   ২৩ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ৯ ১৪৩১

বেশিরভাগ সবজির দাম অপরিবর্তিত

যুগের চিন্তা রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১ এপ্রিল ২০২৪  


পবিত্র রমজানের শুরু থেকেই বাজারে দ্রব্যমূল্যের দাম ধরাছোঁয়ার বাইরে । সরকারি নানা উদ্যোগ নেওয়া হলেও ভোগ্যপন্যের দাম সে কিছুদিন পর একি পরিস্থিতিতে নেমে আসে। বর্তমানে কিছু সবজির দাম কমলেও মাংসের দাম এখনো নিয়ন্ত্রণের বাহিরে। দাম বাড়া নিয়ে বিক্রেতারা দেখাচ্ছেন নানা অজুহাত। এই উর্ধ্বগতির  বাজার দরের বাড়তি চাপ তুলনামূলক বেশি ভোগান্তিতে ফেলেছে সাধারণ নিম্ন- মধ্যবিত্তদের।

 


শাকসবজির বাজার ঘুরে দেখা যায় বেশিরভাগ শাকসবজির দাম অপরিবর্তিত। বর্তমানে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকায়, টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৫০-৮০ টাকা, লম্বা বেগুন ৫০-৬০ টাকা এবং গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০-৮০ টাকা পর্যন্ত। লাউ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা করে, ঢেঁড়স ৭০ টাকা কেজি  এছাড়া মানবেদে দেশি পেঁয়াজ ২০ থেকে ৩০ টাকা কমে বর্তমানে ৬০-৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে যা ১ সপ্তাহ আগে ছিল ৯০ টাকা কেজি।

 

 

শসা ৭০-৮০ টাকা কেজি, পেপে ৪০-৫০ টাকা এবং মিষ্টি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকায়। কাঁচা মরিচের দাম কমে বর্তমানে ৬০-৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আমদানিকৃত আদা কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ২০০টাকায় এবং রসুন কেজি প্রতি ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  এছাড়া লেবু বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা প্রতি হালি। ফুলকপি ও বাধাকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়।

 


অন্যদিকে ঈদের আগেই মুরগীর দাম বাড়তে শুরু করেছে। কিছুদিন আগেও যেখানে ক্রেতাদের মধ্যে স্বস্তি ছিল বর্তমানে মাংসের বাজার উত্তপ্ত। ব্রয়লার মুরগী কেজিতে ২২০-২৪০ টাকা, সোনালি কক ৩২০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি। গরুর মাংস বর্তমানে কেজিতে ৭৮০-৭৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

 

 

নানা অজুহাত দেখিয়ে বাড়তি দামেই বিক্রি করে যাচ্ছেন বিক্রেতারা। নগরীর দিগুবাবু বাজারের কিছু বিক্রেতারা বলেন,  কিছু নিত্যপন্যের সরবরাহ ভালো কিন্তু আমাদের কিনতে হয় বেশি দামে, সেই দাম থেকে কিছুটা ২০-৩০ টাকা লাভ করে বিক্রি করি। বাজার এখন যেভাবে চলছে আমাদেরও তো সেভাবে চলতে হবে ।এন. হুসেইন রনী  /জেসি

এই বিভাগের আরো খবর