মঙ্গলবার   ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪   আশ্বিন ১ ১৪৩১

শামীম ওসমান বাহিনীর ক্যাডার রাজু আহম্মেদ-কমল খান

যুগের চিন্তা রিপোর্ট

প্রকাশিত: ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪  

 

 

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সিদ্ধিরগঞ্জ সানারপাড় এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে ভাতের হোটেলের স্টাফ ছায়েদুল (১৪) নিহতের ঘটনায় এ.কে.এম শামীম ওসমান, শাহ নিজাম, আজমেরী ওসমান, অয়ন ওসমানসহ তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর অন্যতম ক্যাডাররা। 

 

 এজাহারভুক্ত ২০ নং আসামী বরখাস্তকৃত দেশ রূপান্তর পত্রিকার নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি ও বন্দর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোবারক হোসেন কমল খান ও ২৭ নং আসামী বরখাস্তকৃতদৈনিক যুগান্তরের জেলা প্রতিনিধি ও ডিবিসি নিউজের নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি রাজু আহম্মেদসহ ১০২ জনের নাম উল্লেখ ও ২০০ জনকে অজ্ঞাত করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলাটি দায়ের হয়। গতকাল সোমবার (২৬ আগষ্ট) সন্ধ্যায় নিহতের বড় বোন রেহানা কোম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

 

এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন চলাকালে আসামীগন বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র, পিস্তল, বন্দুক, রাইফেল, লোহার রড, রাম-দা, চাঁপাতি ও ধারালো বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ এবং প্রাণ বিধ্বংশকারী বিস্ফোরক ককটেল সহ সজ্জিত হইয়া বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে এক পর্যায়ে ১২, এবং ৩ নং আসামীর নির্দেশ ও হুকুমে উল্লেখিত অন্যান্য আসামীগন ককটেল বিষ্ফোরন, মারধর ও গুলি বর্ষন করিতে থাকে এবং আওয়ামী ও অন্যান্য সংগঠনের স্থানীয় নেতা-কর্মী দ্বারা ব্যাপক নিপীড়ন ও নির্যাতন শুরু করে। ছাত্র-ছাত্রী সহ সাধারন মানুষ তাদের দাবী আদায়ে গত ২১ জুলাই বিকাল ৩টায়  সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সানারপাড় নামীয় স্থানে পিডিকে পাম্প এর পশ্চিম পার্শ্বে সমাবেত হয়ে শান্তিপূর্ণ শ্লোগানে মুখরিত হলে, আসামী হত্যার উদ্দেশ্যে কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটালে সেখানে দাবী আদায়ে জড়ো হওয়া ছাত্র-জনতা সহ সাধারন নিরীহ মানুষ আতংকগ্রস্থ হয়ে দিক-বিদিক ছুটাছুটি শুরু করে।

 

 তখন আসামী গণ তাদের হাতে থাকা লোহার রড় ও ধারালো অস্ত্র দ্বারা হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাথারীভাবে সাধারন ছাত্র জনতাকে মারপিট করে আহত করে। একইভাবে আসামী গণ তাদের হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দ্বারা এলোপাথারিভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি ছুড়লে আমার ছেলে ভিকটিম আহসান কবির শরিক বুকের মধ্যখানে গুলিবিদ্ধ হয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন এবং এক পর্যয়ে আসামী গণ জড়ো হওয়া ছাত্র-জনতার নিকট হইতে মোবাইল সেট, ঘড়ি, ক্যামেরা, নগদ টাকা ও অন্যান্য দামী জিনিস পত্র জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিয়ে যায় ও লুটতরাজ আরম্ব করেন এবং ছাত্র-জনতার সাথে থাকা বই-খাতা, ব্যাগ রাস্তায় ফেলে দিয়ে উহাতে অগ্নিসংযোগ করে আনন্দ উল্লাস করিতে থাকে। 

 

পরবর্তীতে জড়ো হওয়া ছাত্র জনতাকে উদ্দেশ্যে করে তারা বলেন যে, এই ধরনের দাবী আবার উত্থাপন করলে সবাইকে খুন ও গুম করা হবে। এক পর্যায়ে কিছুক্ষন পর আসামীরা ঘটনাস্থল হতে যায় তখন আমার ছেলের বন্ধু মারফত আমি খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই এবং মোঃ আরিফ, রাকিব, রজ্জব ও জনি সহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন লোকের সহযোগীতায় তাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য নিকটস্থ সানারপাড় ইস্ট ভিউ হাসপাতালে নিয়ে যাই, তখন উপস্থিত ডাক্তার তাকে চিকিৎসা দেন চিকিৎসাধীন অবস্থায় কর্তব্যরত ডাক্তার, বিকাল সাড়ে ৩ টায় তাকে  মৃত ঘোষনা করেন। হাসপাতালে ৫-১০ নং আসামীগন পোষ্টমর্টেম না করে দ্রুত দাফন করিবার জন্য চাপ প্রয়োগ করেন। অতপর আমরা আসামীগনের হুমকি ও ভয়ে পোষ্ট মর্টেম না করিয়া বাদ মাগরিব জানাযা শেষে স্থানীয় শুকুরসী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

 

উল্লেখিত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই শামীম ওসমান, তাঁর ছেলে অয়ন ওসমানসহ তাঁদের ক্যাডারবাহিনী অস্ত্রসহ মহড়া দেয়। এই মহড়ার ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। সেই ভিডিওতে অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত বাহিনীকে গুলি চালাতে দেখা যায়। এর মধ্যে দৈনিক যুগান্তরের জেলা প্রতিনিধি ও ডিবিসি নিউজের নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি ও ডেইলি অবজারভারের প্রতিনিধি রাজু আহমেদকেও অস্ত্র চালাতে দেখা যায়। ভিডিও তার হাতেও ওসমান বাহিনীর সন্ত্রাসীদের সাথে অস্ত্র চালাতে দেখা যায়। এছাড়া রাজু আহমেদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ দেশ রূপান্তরের নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি ও বন্দরের একটি সাংবাদিক ক্লাবের দায়িত্বে থাকার কমল খানও সেখানে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে। 

 

এদিকে গত (২৪ আগষ্ট) যুগান্তরের অনলাইনে জানানো হয় দৈনিক যুগান্তরের নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি রাজু আহমেদকে বরখাস্ত করা হয়েছে। পরের দিন গত (২৫ আগষ্ট) দেশ রূপান্তর পত্রিকার নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোবারক হোসেন কমল খানকে বরাখাস্ত করা হয়। পেশাবহির্ভূত কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ দিকে সূত্র জানিয়েছে, ওসমান পরিবারের গত ১৫বছরের আজ্ঞাবহ ও সুবিধাভোগী সাংবাদিকরা ভোল পাল্টাতে শুরু করেছে। তারা কেউ কেউ ওসমানদের শেল্টারে ও আনুকূল্যে থাকা বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের অনুকম্পা পাওয়ার আশায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। একেকজন একেক ব্যানারে নানা প্রোগ্রামের আয়োজন করে নিজেদের পিঠ বাচানোর চেষ্টা করছেন। ওসমানদের অনুগত এসব সাংবাদিকদের সাথে এখনো ওসমানরা ঠিকই নারায়ণগঞ্জের সকল পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে নানা কৌশল অবলম্বন করছেন। কেউ নারায়ণগঞ্জের বিসিকের দায়িত্ব, কেউ জমির দালালির দায়িত্ব, কেউ ডায়িং, কেউ ইয়ার্ন মার্চেন্ট, কেউ হোসেয়ারি সমিতি, 

 

কেউ বা পরিবহন,  কেউ কেউ হাট-ঘাট, স্ট্যান্ডের দায়িত্ব লোক পাল্টে ওসমানদের পক্ষ থেকে ইজারা দিচ্ছেন। সূত্র জানিয়েছে, সাংবাদিক পরিচয়ে নারায়ণগঞ্জের অর্ধশতের বেশি সুবিধাভোগী কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। বর্তমানে নিজেদের অতীত ঢাকতে তারা নানা কৌশল করছেন। কেউ কেউ বিএনপির পদ নাই এমন নেতার পিছনে ঘুরছেন। কেউ বা ইসলামী দলগুলোর কয়েকজন নেতা যারা ওসমান ঘেষা ছিলেন (আইভী বিরোধী) তাদের আশ্রয়প্রশ্রয়ে যাচ্ছেন। হকার ইস্যুতে আইভীর উপর হামলার ঘটনায় ২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি শামীম ওসমানের সাথে ট্রাকে সমাবেশ করা, দেবোত্তর সম্পত্তি ও কবরস্থান ইস্যু তৈরি করে ওসমানদের পক্ষে নামা রাজনীতিকদের টার্গেট করেই তারা এগোচ্ছেন।

 

 সূত্র জানিয়েছে, সাংবাদিক পরিচয়ের আড়ালে যারা ওসমানদের ছত্রছায়ায় নানা সুবিধা নিয়েছেন তারা এই রাজু আহমেদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল এবং একটি চেইন মেইনটেইন করে চলতেন। এছাড়া বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে জমিদখল, মামলা-মোকদ্দমা, ডিসব্যবসা, স্কুল ব্যবসা থেকে শুরু করে সকল ধরণের তদবির, দখল বাণিজ্যে নিয়োজিত ছিলেন এবং নারায়ণগঞ্জের সাংবাদিকতায় কালো মেঘের ছায়া তৈরি করে একটি বৃহৎ ওসমানীয় সাংবাদিকতার বলয় তৈরি করেছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনে হুট করে শেখ হাসিনার বিদায়ের পর শামীম ওসমান ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা পালিয়ে যায় কিন্তু অবস্থা বুঝে না উঠতে পারায় শামীম ওসমানসহ তার সাঙ্গপাঙ্গদের সুবিধাভোগী ব্যক্তিরা আটকে পড়েছেন। এখন নানা উপায়ে দূর থেকে শামীম ওসমান ও তার বলয়ের নির্দেশনায় ভোল পাল্টে তাদের অতীত কর্তত্ব বজায় রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কেউবা নানা ছুতোয় নানা অনুষ্ঠান আয়োজন করছেন, কেউ কেউ দৌড়াচ্ছেন ওসমানদের ব্যবসা সামলানো ব্যবসায়ীদের পেছনে আবার কেউ কেউ ছুটছেন বিএনপি নেতাদের অনুকম্পার আশায়। বর্তমানে ঢেলে সাজানো হচ্ছে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জের নাগরিক সমাজের দাবি শুধু সাংবাদিক নয়, সকল শ্রেণিপেশার মানুষের গত ১৫ বছরের কর্মকাণ্ড ও অপকর্ম যাতে উদঘাটনে মাঠে নামে প্রশাসন।

 

মামলায় এজাহার ভুক্ত বাকি আসামীরা হলেন, কাউন্সিলর মতিউর রহমান মতি, আশরাফ (৪৮), পিতা- বাচ্চু মিয়া, পানি আক্তার (৩৮), পিতা- আবদুল করিম, মানিক মাষ্টার (৪৮), পিতা- মাইন উদ্দিন, ভাগিনা মামুন (৪০), পিতা- আতাউর রহমান মাষ্টার, সর্বসাং-আইলপাড়া, সুনিপাড়া, হাজী ইয়াছিন(৬২), পিতা-মৃত মূলত আলী, সাং- মিজমিজি পশ্চিম পাড়া, নুরউদ্দিন মিয়া (৫৫), ১২। নূরুজ্জামান জজ মিয়া (৫৮), নূরসালাম (৬৫), নূরুল হক(৫৩), সর্ব পিতা- মৃত বদরউদ্দিন, সাং- টেক পাড়া শিমরাইল, শাহজালাল বাদল (৪২), পিতা-নুর সালাম উভয় সাং টেক পাড়া, শিমরাইল, চিটাগাংরোড, মামুন (৫০), পিতা-হাজী লাল মিয়া, সাং-এস ও রোড, মণ্ডলপাড়া, লোকমান ১৯৬২), পিতা-লৎফর রমমান, সাং-বাদাড়া, সানারপাড়, আব্দুল হাই মেম্বার (৬০), পিতা- মাইনউদ্দিন সাং-ওয়াবদা কলোনী, মোঃ খোরশেদ (৪৫), (সভাপতি ৭ নং ওয়ার্ড তাতীলীগ), পিতা-অজ্ঞাত, সাং- গোদনাইল নয়াপাড়া,  

 

সামাদ ব্যাপারি (৫২), পিতা- আঃ মান্নান ব্যাপারি সাং- পাইনাদী, সিদ্দিকা, হাবিবুল্লাহ হকুল (৫০), পিতা- আহসান উল্লাহ, সাং- ওয়াবদা কলোনী, কবির হোসেন (৫০), পিতা- মুন, সিরিঞ্জ, মতিউর রহমান সাগর (৩৭), পিতা- আতাউর রহমান, সাং- কলাবাগপূর্ব, মোঃ সাইফুল ইসলাম (৩৫), পিতা- গোলজার, সাং- বাতানপাড়া, মিজমিজি,  মাহবুবুর রহমান (৪৯), পিতা- বাদশা মিয়া, সাং- আইলপাড়া, মীর শহিদুল আলম (৫৭), পিতা- মীর মোহাম্মদ আলী, মীর মাকসুদুল হোসেন (৫৫), পিতা- মীর, মোশারফ হোসেন, উভয় সাং- দেলপাড়া, কুতুবপুর ফতুল্লা, মেহেদী(৪৮), পিতা-আফিরউদ্দিন, সাং-বার্মা ষ্ট্যান্ড, মহিউদ্দিন (৪৫), পিতা-তালাদ, সাং-এও রোড, শাহজালাল (৫০), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-বামা ষ্ট্যান্ড, রুহুল আমিন (৪৬) পিতা-মৃত আতাউর রহমান, সাং- এস ও মন্ডল পাড়া 

 

 

 মোঃ খোরশেদ আলম (৫০), মোঃ সাইদুল আলম (৪৮) 'উভয় পিতাঃ আমানত আলী, সাং- পূর্বকলাবাগ সিদ্ধিরগঞ্জ, তানজিম কবির সজু (৪০), রাজু(৪২) উভয়- পিতা- হুমায়ুন কবির, সাং- কদমতলী, মোঃ নাজিম উদ্দিন নাজু (৬৫), পিতা- সমিরউদ্দিন, সাং মিজমিজি, কান্দাপাড়া, মোঃ জসিম উদ্দিন (৫৫), পিতা- মৃত দয়াল, মোঃ আঃ হাকিম (৫৪), পিতা- মৃত আসমত আলী উভয় সাং- মিজমিজি, নাতি মুন্না (৩৫), পিতা- বাহার খান, সাং- মিজমিজি টি সি রোড, মাসুম শেখ বুশরা ট্রেডার্সের মালিক (৫১), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-সিমাডাইং, জালকুড়ি তাজিম বাবু (৫৫), পিতা-মৃত সাহেদ আলী, সাং- মুন্সিপাড়া, সিন্ধিকাঞ্জ, সালাউদ্দিন সানি (৪২), পিতা- মৃত সামসুল হক, সাং- গোদনাইল নয়াপাড়া, সাং-কদমতলী, আমির ভান্ডারী (৬০), পিতা- মাইনউদ্দিন, সাং- আটি ওয়াবদা কলোনী মোঃ কাইয়ুম (৫০), পিতা- চাঁন কসাই, সাং- কসাই পাড়া, উত্তর আজিবপুর, মিজানুর রহমান (৫০), পিতা- হাবিবুর রহমান উভয় সাং- মাদ্রাসারোড, কলাবাগ পশ্চিম,

 

 নজরুল ইসলাম (৪৯), পিতা- মকবুল হোসেন হাওলাদার, সাং- ভূমিপরি, লাকমান(৬২), পিতা-লুৎফর রহমান, সাং বাঘমারা, সানার পাড়, আনোয়ার হোসেন আশিক (৪২), পিতা-জহির উদ্দিন ভূঁইয়া, গাং- চৌধুরী পাড়া মিজমিজি, । জাহাঙ্গীর হোসেন (৫০), পিতা- আব্দুল মজিদ, সাং- নিমাই কাসারি, সাহাবুদ্দিন (৪৮) পিতা-সুরুজ মিয়া, সাং- নিমাইকাসারি, সাইফুল ইসলাম (৩০), পিতা- শহিদুল আলম, সাং- নিমাইকাসারি, সোহেল (৩০), পিতা- আবুল কাশেম, পশ্চিম সানারপাড়, ইয়াছিন আরাফাত রাসেল (৩৫), পিতা- আব্দুল মোতালেব, সাং- মিজমিজি পশ্চিম পাড়া, আব্দুল হাকিম (৫০), পিতা- মৃত হাবিবুল্লাহ, সাং- মিজমিজি পশ্চিম পাড়া, মোঃ সুজন মিয়া (৩৫), পিতা- আব্দুল মোতালেব, সাং- মুক্তি নগর, ফাহাদ (২৮), পিতা- পানু মিয়া, সাং- মামা-ভাগিনার গলি, নিমাই কাসারি, 

 

 আব্দুল জব্বার (৩৫), পিতা-লতু মিয়া, সাং- বাঘমারা, জিয়াউল হক (৬০), পিতা-লুদ মিয়া মুন্সি, সাং- মুক্তিনগর, খোরশেদ ওরফে চুলা খোরশেদ (৫৫), পিতা- আব্দুস সাত্তার গাজি, সাং- মুক্তিকার  সেলিম (২৫), পিতা- সিরাজুল ইসলাম, সাং-রসুলবাগ, জুলহাস উদ্দিন লিটন (৪৫), পিতা- রুস্তম আলী, সাং- মুক্তিনগর, মহিউদ্দিন (৪৫), পিতা- মৃত-আঃ কাদির মোল্লা, সাং- দক্ষিন সাসার পাড়, জিসান (৩০), পিতাঃ মজিবর রহমান, সাং- সানারপাড়, বাপ্পি গাজি (৩৫), পিতা- আব্দুল হক, সাং- সানারপাড়, মাহবুবুর রহমান মামুন (৪০), পিতা- লাল মিয়া, সাং- মন্ডল পাড়া আল আমিন (২৫), পিতা- মোঃ শফিউল্লাহ, সাং- আদর্শ,  স্বপন (২৬), পিতা- কুদ্দুস মোল্লা, সাং-রসুল বাগ, মোঃ জনি (২৭), পিতা- নুরু মিয়া, সাং- টেকপাড়া,

 

 দেলোয়ার হোসেন দেলু (৫০), পিতা- সিদ্দিক মিয়া, সাং- টেকপাড়া, সর্বথানা ফতুল্লা  মাসুদ (৪৮), পিতা-ফজর আলী, সাং- আলকুড়ি, জাহাঙ্গীর আলম ওরফে টিপু গাজী (৩৮), পিতা- এসহাক গাজী, সাং-কদমতলী, রুহুল আমিন মোল্লা (কাউন্সিলর) (৪৮), পিতা- অজ্ঞাত, সাং- ধনকুন্ডা, গোদনাইল, সফিকুল ইসলাম (৪৫), পিতা- শহিদুল ইসলাম, সাং- মিজমিজি পশ্চিমপাড়া  ইফতেখার হোসেন খোকন (৪৮), পিতা- রফিকুল্লাহ, সাং- গোদনাইল আরামবাগ  গাজী আমির (৪২), পিতা কাজী হাবিবুর রহমান হবি, সাং- গোদনাইল, মোঃ জালাল উদ্দিন (৬৫), পিতা- ছনুরদ্দিন, সাং- উত্তর চাষাড়া, নারায়নগঞ্জ, সহিদ হাসান বি(৬২), পিতা-সিরাজুল ইসলাম, ওয়াপদা কলোনী, জেলা-নারায়ণগঞ্জ, 

 

মোঃ রনি (৪২), পিতা- মৃত দেলোয়ার হোসেন(ধলু) সাং-কদমতলী গ্যাস লাইন, কাদির চৌধুরী (৪৫), পিতা- মৃত খালেক চৌধুরী, সাং-চরসুমিল পাড়া  মোঃ ইউসুফ আলী মাসুদ (৪১), পিতা- ইয়াকুব মিয়া, সাং- বামাধান, গোদনাইল, মোঃ সেলিম (৪৩), পিতা- মৃত নুর ইসলাম, সাং- আইড়া দক্ষি,  স্বপন মোল্লা (৪৫) পিতা- কুদ্দুস মোল্লা, সাং-রসুলবাগ ৩ নং ওয়ার্ড  সাজেদ হোসেন (৪০), পিতা- আক্তার হোসেন, সাং- বাতানপাড়া, মিজমিজি, বালু শাহজাহান (৫৫), পিতা- অজ্ঞাত, সাং-কদমতলী, কাইল্যা মাসুদ (৩৬), পিতা- নুরুল ইসলাম মেম্বার, সাং-মিজমিজি, জীবন (৩৮), পিতা- ইউসুফ-সাং- কনমতলী খালপাড়, বাবু (২৭) পিতা- মতিউর রহমান মতি, সাং- আইলপাড়া, আদমজী নগর,

 

 সালাউদ্দিন (৫০), (ম্যানেজার মেঘনা লাইমস), পিতা-অজ্ঞাত, সাং- আটি, ল্যাংড়া খোকন (৫০) পিতা- অজ্ঞাত, কাউন্সিলর, ১০ নং ওয়ার্ড, সাং- গোদনাইল, আরামবাগ, মোঃ দইসমাইল(৫০), পিতা-মৃত হান্নান, আবুল কালাম (৪৫), পিতা- মৃত ফজল হক, আরমান (৪৫) পিতা-মোঃ আলী, হারুন (৪৫) পিতা- মোঃ মোতালেব, সাং- দক্ষিন কদমতলী, ইলিয়াস (৪৮), পিতা- মোঃ জিন্নাত আলী, সাং-দক্ষিন কদমতলী, নাহিদ (৩৫), পিতা- খবির, সাং-রসুল বাঘ, সাকিব (২৫), পিতা- মুরতোজা, সাং- বাঘমারা, সালাউদ্দিন (৩০) পিতা- দুলাল মিয়া, সাং- বাঘমারা, হাসান শরীফ (৩৫), পিতা- মৃত বারেক শরীফ, সাং- চিটাগাং রোড, মুক্তিনগর, তুষার (৩০), পিতা- তোফাজ্জল হোসেন, সাং- নিমাইকাসারী, হাসান(৩২), পিতা-আঃ হাই, সাং-ওয়াপদা কলোনী, সর্বথানা সিদ্ধিরগঞ্জ এ ছাড়া ও অজ্ঞাতনামা ১৫০/২০০ জন।

এই বিভাগের আরো খবর